• সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ১০:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
দায়সারা কর্তৃপক্ষদের ফ্লেভার ভিত্তিক সেবায় অতিষ্ঠ মণিরামপুর বাসী মারপিটের ঘটনায় মামলা করায় হত্যার হুমকির অভিযোগ অভয়নগরে ৪ বছরের শিশুর লাশ উদ্ধার বাগেরহাটে মহিলা দল নেত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় বাগেরহাটে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় আসামীদের গ্রেফতারের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন খুলনায় বিপুল পরিমাণ অস্ত্রসহ ওয়ার্ড বিএনপি’র সভাপতিসহ আটক ৪ গাজীপুরে চিকিৎসক দম্পতিকে অস্ত্র দেখিয়ে, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট গেট লস্ট ফর্ম হিয়ার প্রকৌশলী’র অসাদাচারন: ক্ষুব্ধ সাংবাদিক মহল চৌগাছা তরিকুল ইসলাম পৌর ডিগ্রী কলেজে নবীন বরণ ও বিদায়ী সংবর্ধনা লোহাগড়ায় হত্যাকান্ডের জেরে প্রতি পক্ষের বাড়ি ভাংচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ

যবিপ্রবিতে বন্ধ ফটক চালু ও গতিরোধক সংস্কারের দাবি

যশোর বার্তা অনলাইন ডেস্কঃ / ১৪ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশের সময় রবিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৪
যবিপ্রবিতে বন্ধ ফটক চালু ও গতিরোধক সংস্কারের দাবি

যবিপ্রবি প্রতিনিধি

 

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) প্রধান ফটক সংলগ্ন রাস্তায় অকেজো দুটি গতিরোধকের সংস্কার ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান (বর্তমানে বন্ধ) ফটক চালুর দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। গত বুধবার (৪ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরকে মাধ্যম করে প্রধান প্রকৌশলী বরাবর একটি লিখিত আবেদন জমা দেন শিক্ষার্থীরা।

 

লিখিত আবেদনে উল্লেখ করা হয়, ক্যাম্পাসের সামনের সড়কের গতি নিয়ন্ত্রক দুইটি অকেজো অবস্থায় আছে। আমরা চাই গতি নিয়ন্ত্রকগুলো একটি একটি করে (একবিটের) দুইটি প্রধান ফটকের দুইপাশে স্থাপন করা হোক। এছাড়াও ক্যাম্পাসের পুরাতন একাডেমিক ভবনের পিছনের মাঝ বরাবর একটি ফটক বন্ধ অবস্থায় আছে। উক্ত ফটকটি খুব দ্রুত চালু করা হোক এতে করে অনেক শিক্ষার্থীর সময় অপচয় কমে যাবে এবং ফটকের দুই পাশে দুইটি গতি রোধক প্রতিস্থাপন করা হোক।

 

এবিষয়ে আবেদনকারী পিটিআর বিভাগের শিক্ষার্থী মো: ফরিদ হাসান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে থাকা ছোট ছোট গতিরোধক এখন কার্যত অকেজো হয়ে পড়েছে। দীর্ঘদিন ধরে ভারী যানবহনের পিষ্ট হয়ে সেগুলো রাস্তার সমান হয়ে গেছে। ভিসি গেটের সামনের ছোট একটি স্পিড ব্রেকারও যথেষ্ট কার্যকর নয়। এর ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের রাস্তা থেকে আমবটতলা পর্যন্ত সড়কে দুর্ঘটনার সংখ্যা বেড়ে গেছে। এছাড়া পুরাতন একাডেমিক ভবনের সামনের একটি গেট দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে বন্ধ রয়েছে। গেটটি বন্ধ থাকার কারণে শিক্ষার্থীদের নিত্য প্রয়োজনীয় কাজে অনেকটা ঘুরপথে যেতে হয়। যা সময় ও শ্রমের অপচয়ের পাশাপাশি ভোগান্তির কারণ। গেটটি খুলে দেওয়া হলে শিক্ষার্থীদের এ সমস্যা অনেকটাই দূর হবে। প্রশাসনের এ ব্যাপারে সাহায্য প্রার্থনা করছি।

 

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মোঃ আমজাদ হোসেন বলেন, শিক্ষার্থীদের থেকে আবেদনপত্রটি পাওয়ার পরপরই সেটা আমি প্রধান প্রকৌশলীর কাছে পাঠিয়েছি। শিক্ষার্থীদের কষ্ট লাঘবের জন্য মাঝের বন্ধ গেটটি খুলে দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ এবং গতি নিয়ন্ত্রক দুটিও সংস্কার হওয়া জরুরি।

 

এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী ড. এইচ. এম. জাকির হোসেনের কাছে জানতেম চাইলে বিষয়টি সম্পর্কে তিনি অবগত নন বলে জানান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ধরনের আরো সংবাদ
https://slotbet.online/