মনিটরিং অফিসার হিরোক সরকার ছিলেন গত ২০২২ সালের মে মাস হতে ২০২৪ সালের আগস্ট মাস পর্যন্ত যশোর, ঝিনাইদহ, মাগুরা, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, এবং মেহেরপুরের দ্বায়িত্বে”।অনুসন্ধানে জানা যায় তৈল জাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প” নামে একটি প্রকল্প চলছে। এই প্রকল্পের আওতায় কৃষকদের তৈল জাতীয় ফসল, যেমন – সরিষা, সয়াবিন ইত্যাদি চাষে উৎসাহিত করা এবং তাদের আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে যশোরে তৈল জাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং কৃষকদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা।
এই প্রকল্পের অধীনে: কৃষি কর্মকর্তাদের মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ দেওয়া। নতুন প্রযুক্তি এবং উন্নত বীজ ব্যবহারের জন্য উৎসাহিত করা। তৈল জাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধিতে কৃষকদের কারিগরি সহায়তা দেওয়া। ফসলের মাঠ দিবস ও বিভিন্ন কর্মশালার আয়োজন করা। প্রকল্পের আওতায় ২৮,৬২০ জন কৃষকের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল।তবে মনিটরিং কর্মকর্তা হিরোক সরকার যোগসাজশে মাঠ পর্যায়ে ভুয়া কৃষকের তালিকা তৈরি করে কৃষকদের নামে প্রকল্পের বরাদ্দের কোটি কোটি টাকা লোপাট করেছেন। কারণ তালিকার অধিকাংশ কৃষকের নামের তালিকাই ভুয়া। এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো, যশোর অঞ্চলে তৈল জাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি করা এবং কৃষকদের আয় বাড়ানো। তবে মনিটরিং অফিসার হিরোক সরকার অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে মাঠ পর্যায়ের প্রকৃত কৃষকদের তেমন কোন উন্নতি হয়নি।সাবেক দুর্নীতিবাজ মনিটরিং কর্মকর্তা হিরোক সরকার
https://slotbet.online/